শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ভারতে পালানোর সময় মৃত্যু হয় বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এবং পিরোজপুর জেলা আওয়ামী লীগের নির্বাহী কমিটির সদস্য ইসহাক আলী খান পান্নার। ভারতের অভ্যন্তর থেকে মরদেহ উদ্ধারের পর তার মৃত্যু নিয়ে রহস্যের সৃষ্টি হয়। কীভাবে মারা গেছেন পান্না? অসুস্থতাজনিত, দুর্ঘটনা নাকি হত্যা- সেটা স্পষ্ট হচ্ছিল না। অবশেষে জট খুলেছে ভারতীয় পুলিশ। তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে বলে জানা গেছে। শরীরেও আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। খবর এনডিটিভির।
মেঘালয় পুলিশ জানিয়েছে, ২৬ আগস্ট মেঘালয়ের পূর্ব জৈন্তিয়া পাহাড়ের দোনা ভোই গ্রামের একটি সুপারি বাগানের মধ্যে ইসহাক আলী খান পান্নার অর্ধপচা মরদেহ পাওয়া গেছে। এলাকাটি বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত থেকে দেড় কিলোমিটার দূরে।
সূত্রগুলো বলছে, মরদেহের সঙ্গে পাওয়া পাসপোর্ট থেকে পরিচয় শনাক্ত করা হয়েছে।
ইসহাক আলী খান পান্না ১৯৯৪ সালে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সম্মেলনে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ২০১২ সালে আওয়ামী লীগের সম্মেলনের পর দলের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সহ-সম্পাদক এবং পরে বিভিন্ন উপ-কমিটি ও পিরোজপুর জেলা আওয়ামী সদস্য হয়েছিলেন তিনি।
(ঢাকাটাইমস/৩০আগস্ট/এফএ)

